আড্ডায় ওয়েস্টার্নঃ সঙ্গে অরূপরতন সমাজদার (পর্ব ২)

আমরা আমেরিকান সিভিলাইজেশান বলে যদি কিছু চিহ্নিত করতে পারি, সিভিল ওয়ার থেকে নব্বইয়ের দশকের মধ্যে তাকে যে যে সমস্যাগুলোর মুখে পড়তে হয়েছে, যেমন সোশাল জাস্টিস রক্ষিত হচ্ছে না, নানান অপরাধবৃত্তি মাথা চাড়া দিচ্ছে…গত পনেরো কুড়ি বছরে তৈরি ছবিগুলোতে নতুন করে গড়ে ওঠা সভ্যতাকে এই প্রশ্নগুলোর মোকাবিলা করতে করতেই এগোতে হচ্ছে – এই সমস্যাগুলোকে ঝেড়ে ফেলে একটা ‘সুস্থ স্বাভাবিক’ সমাজ গঠনের দিকে – যেখানে all Americans are equal before the eyes of God. এটাই ম্যানিফেস্ট ডেস্টিনি। Continue reading আড্ডায় ওয়েস্টার্নঃ সঙ্গে অরূপরতন সমাজদার (পর্ব ২)

আড্ডায় ওয়েস্টার্নঃ সঙ্গে অরূপরতন সমাজদার (পর্ব ১)

ফোর্ড ১৯৪৬ সালে ভাবেননি যে ১৯৬৪ সালে উনি শায়ান অটাম নামে একটি ছবি বানিয়ে আমেরিকার উপজাতিদের রিডিম করবেন। এই ধরণের পাঠগুলো খুবই বিভ্রান্তিকর। বরং বলা যায় – এই যে ল্যান্ডস্কেপ এবং ইন্ডিয়ান – এর মধ্যে যে গ্রেন অফ ট্রুথ আছে, সেটা জন ফোর্ডের কাছে কোনো না কোনো ভাবে অত্যন্ত জরুরি হয়ে উঠেছে। জন ফোর্ড তার পরে সেখান থেকে একটি সভ্যতা গড়ে ওঠার গল্পে যাচ্ছেন, সেটা তাঁর ছবির একটা ইডিওলজিকাল প্রজেক্ট, যার একটা টার্নিং পয়েন্ট – আমার ধারণা – দা সার্চার্স (১৯৫৬)। এই ছবিটা রেস-এর প্রশ্নে হঠাৎ অত্যন্ত সচেতন হয়ে ওঠে। Continue reading আড্ডায় ওয়েস্টার্নঃ সঙ্গে অরূপরতন সমাজদার (পর্ব ১)